ঢাকা ০৯:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ::
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল 'যমুনা প্রতিদিন ডট কম' এ আপনাকে স্বাগতম...
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় সাংবাদিকদের জামিন নওগাঁ জেলা অটো রাইস মিল মালিক সমিতির সাথে বিএসটিআই’র মতবিনিময় সভা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের হীরকজয়ন্তী উদযাপন লাখাইয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পাইকগাছায় বিপ্লব সাধুর বিরুদ্ধে মানহানির চেষ্টার প্রতিকারে ব্যবসায়ী সমিতির সংবাদ সম্মেলন শিবগঞ্জে লাইভ ভেরিফিকেশন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁর আত্রাই নদীতে বাড়ছে পানি,বন্যা আতঙ্কে দুই পাড়ের মানুষ লাখাইয়ে রোপা আমন ধান চাষে বাম্পার ফলন,অর্জন ৪৯০০ হেক্টর জমি পবায় গ্রীণ অটো ব্রিকস লিমিটেডের বিষাক্ত ধোঁয়ায় ৩০০ বিঘা ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত লাখাইয়ে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসে বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা

ফরিদগঞ্জের লাড়ুয়ায় রাস্তায় বেড়া দিয়ে কয়েকটি পরিবারকে অবরুদ্ধ

এমরান হোসেন লিটনঃ
  • আপডেট সময় : ০২:২৫:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২০ বার পড়া হয়েছে
যমুনা প্রতিদিন অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে চলাচলের রাস্তায় বাঁশের বেড়া দিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন।এর ফলে গত তিন মাস ধরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন কয়েকটি পরিবারের সদস্যরা।বাইরে বেরোতে না পারায় কষ্টে দিন কাটছে এসব পরিবারের লোকজনের।

ফরিদগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর লাড়ুয়া এলাকার এ ঘটনায় ফরিদগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ফরিদগঞ্জ থানায় এবং গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদে মামলা হলেও এখন পর্যন্ত ওই অবরুদ্ধ পরিবারদের অভিযোগ সমাধান করতে ব্যর্থ হয় কতৃপক্ষ।

উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের লাড়ুয়া গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিপক্ষ প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ রহমতউল্লাহ ও তার লোকজন ৮/৯ টি পরিবারের চলাচলের একমাত্র রাস্তা বন্ধ করে বাঁশ ও টিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছে।এ অবস্থায় ৮/৯ পরিবারের নারী-শিশু সহ সকলে টানা দুই মাস ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছে।এই আট নয়টি পরিবারের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকসহ অন্যান্যরা বর্তমানে আরেকজনের জায়গার উপর দিয়ে বিদি নিষেধকে উপেক্ষা করে হাঁটাচলা করছে।জানা যায় তাদের বাড়িতে ঢোকার রাস্তা না থাকার বর্তমানে আত্মীয়-স্বজনদের আসা যাওয়া বন্ধ হয়ে পড়েছে।

স্থানীয়রা জানান, জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলে আসছিল।কিন্তু স্থানীয়ভাবে এলাকার মান্যগণ্য ব্যক্তি ও চেয়ারম্যানসহ সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অভিযুক্ত রহমতউল্লাহর আন্তরিকতা না থাকায় সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয় না।বিষয়টি নিয়ে ফরিদগঞ্জ থানা ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ হলেও রহমতুল্লাহর আন্তরিকতা না থাকায় শেখানও সমস্যা সমাধান করতে ব্যর্থ হয়।

অভিযোগের বাদী মোঃ মমিনুল ইসলাম বলেন আমি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।রহমত উল্লাহ যে পথে বেড়া দিয়েছে সেটি ৮০/৯০ বছর আগের পুরনো পথ।আমার দৈনন্দিন স্কুলে যাওয়া এবং বাড়ির ৮ থেকে ১০ জন ছাত্রছাত্রী এবং অন্যান্যরা বাহিরে আসা-যাওয়া একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে।অন্যের জায়গার উপর দিয়ে বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে গত দুই মাস কোনমতে আসা-যাওয়া করছি।

তিনি আরো বলেন, রহমতুল্লাহ একজন বড় মাপের মামলা বাজ।ইতিপূর্বে তিনি আমাদের বাড়ির এবং এলাকার বিভিন্ন জনের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অসংখ্য অভিযোগ আছে।

অবরুদ্ধ অবস্থায় থাকা ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য নাসির উদ্দিন ও শাহজালাল জানান, রহমতুল্লাহ আইন আদালত, এলাকার সুশীল সমাজ, জনপ্রতিনিধি, চেয়ারম্যান, থানা, ইউএনও প্রশাসন কারোই কোন মূল্যায়ন করেনা।তিনি এলাকায় মামলাবাজ নামে পরিচিত।ইতিপূর্বে তিনি এলাকার অনেকের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ রয়েছে।

তারা আরো বলেন, গত দুই মাসের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছি।আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে।বাইরে বের হতে দিচ্ছে না।এমনকি বাজারও করতে পারছি না।আমাদের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা বিদ্যালয় যেতে পারে না।নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটছে আমাদের।এই অবস্থা থেকে আমরা পরিত্রাণ চাই।

আত্মীয়-স্বজনদের দেখতে এসে অবরুদ্ধ হয়ে পড়া ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ আল আমিন জানান, বিষয়টি আমি অবগত হওয়ার পর একাধিকবার চেষ্টা করেছি সমাধান করে দেওয়ার জন্য।কিন্তু অভিযুক্ত রহমত উল্লাহর আন্তরিকতা না থাকায় এই সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হই।অবরুদ্ধ এই পরিবারগুলোর অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসার জন্য বাহিরে যেতে পারছে না।ওষুধপত্র ও বাজার করার প্রয়োজন পড়লেও তারা বের হতে পারছেন না।’

বাড়ির বয়োবৃদ্ধ ও সেনাবাহিনীর সাবেক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওয়ালীউল্লাহ বলেন, মামলা বাজ রহমত উল্লাহ যে রাস্তাটি বন্ধ করে দিয়েছেন, সেটি ৮০/ ৯০ বছরের পুরনো অ্যাজ মালি রাস্তা।তিনি তার নিজ মজ্জি মত কাজ করে।এলাকার কোন ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি থানা, উপজেলা প্রশাসন কারোরই কোন তোয়াক্কা করে না।তিনি একটি দলের পরিচয় দিয়ে এসব করে যাচ্ছে।কিন্তু তার এসবের কারণে ওই দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোঃ রহমত উল্লাহ বলেন, মমিনুল ইসলাম গংরা বিভিন্ন দাগে আমার জমি দখল করেছে।তাই আমার সম্পত্তি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য তাদের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করেছি এবং যেখানে বন্ধ করেছি সেখানেও তার জায়গা আছে বলে দাবি করছেন।

স্থানীয় ১০ নং গোবিন্দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন, বিষয়টি নিয়ে বারবার চেষ্টা করার পরেও রহমতুল্লাহর খাম-খেয়ালিপনার কারণে সমাধান করা সম্ভব হয়নি।তাই তিনি তার ইউনিয়ন পরিষদের পেডে লিখিত আকারে অপারগতা প্রকাশ করে বাঁদিকে একটি লিখিত প্রতিবেদন দেন।

বিষয়টি নিয়ে মতামত জানতে ফরিদগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাছলিমুন নেছার মোবাইল ফোনে বারবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ফরিদগঞ্জের লাড়ুয়ায় রাস্তায় বেড়া দিয়ে কয়েকটি পরিবারকে অবরুদ্ধ

আপডেট সময় : ০২:২৫:৩৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে চলাচলের রাস্তায় বাঁশের বেড়া দিয়েছে প্রতিপক্ষের লোকজন।এর ফলে গত তিন মাস ধরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন কয়েকটি পরিবারের সদস্যরা।বাইরে বেরোতে না পারায় কষ্টে দিন কাটছে এসব পরিবারের লোকজনের।

ফরিদগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর লাড়ুয়া এলাকার এ ঘটনায় ফরিদগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ফরিদগঞ্জ থানায় এবং গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদে মামলা হলেও এখন পর্যন্ত ওই অবরুদ্ধ পরিবারদের অভিযোগ সমাধান করতে ব্যর্থ হয় কতৃপক্ষ।

উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের লাড়ুয়া গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিপক্ষ প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ রহমতউল্লাহ ও তার লোকজন ৮/৯ টি পরিবারের চলাচলের একমাত্র রাস্তা বন্ধ করে বাঁশ ও টিনের বেড়া দিয়ে ঘিরে রেখেছে।এ অবস্থায় ৮/৯ পরিবারের নারী-শিশু সহ সকলে টানা দুই মাস ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছে।এই আট নয়টি পরিবারের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষকসহ অন্যান্যরা বর্তমানে আরেকজনের জায়গার উপর দিয়ে বিদি নিষেধকে উপেক্ষা করে হাঁটাচলা করছে।জানা যায় তাদের বাড়িতে ঢোকার রাস্তা না থাকার বর্তমানে আত্মীয়-স্বজনদের আসা যাওয়া বন্ধ হয়ে পড়েছে।

স্থানীয়রা জানান, জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলে আসছিল।কিন্তু স্থানীয়ভাবে এলাকার মান্যগণ্য ব্যক্তি ও চেয়ারম্যানসহ সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অভিযুক্ত রহমতউল্লাহর আন্তরিকতা না থাকায় সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয় না।বিষয়টি নিয়ে ফরিদগঞ্জ থানা ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ হলেও রহমতুল্লাহর আন্তরিকতা না থাকায় শেখানও সমস্যা সমাধান করতে ব্যর্থ হয়।

অভিযোগের বাদী মোঃ মমিনুল ইসলাম বলেন আমি একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।রহমত উল্লাহ যে পথে বেড়া দিয়েছে সেটি ৮০/৯০ বছর আগের পুরনো পথ।আমার দৈনন্দিন স্কুলে যাওয়া এবং বাড়ির ৮ থেকে ১০ জন ছাত্রছাত্রী এবং অন্যান্যরা বাহিরে আসা-যাওয়া একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে।অন্যের জায়গার উপর দিয়ে বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে গত দুই মাস কোনমতে আসা-যাওয়া করছি।

তিনি আরো বলেন, রহমতুল্লাহ একজন বড় মাপের মামলা বাজ।ইতিপূর্বে তিনি আমাদের বাড়ির এবং এলাকার বিভিন্ন জনের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার অসংখ্য অভিযোগ আছে।

অবরুদ্ধ অবস্থায় থাকা ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য নাসির উদ্দিন ও শাহজালাল জানান, রহমতুল্লাহ আইন আদালত, এলাকার সুশীল সমাজ, জনপ্রতিনিধি, চেয়ারম্যান, থানা, ইউএনও প্রশাসন কারোই কোন মূল্যায়ন করেনা।তিনি এলাকায় মামলাবাজ নামে পরিচিত।ইতিপূর্বে তিনি এলাকার অনেকের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ রয়েছে।

তারা আরো বলেন, গত দুই মাসের বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছি।আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে।বাইরে বের হতে দিচ্ছে না।এমনকি বাজারও করতে পারছি না।আমাদের স্কুল পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরা বিদ্যালয় যেতে পারে না।নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটছে আমাদের।এই অবস্থা থেকে আমরা পরিত্রাণ চাই।

আত্মীয়-স্বজনদের দেখতে এসে অবরুদ্ধ হয়ে পড়া ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ আল আমিন জানান, বিষয়টি আমি অবগত হওয়ার পর একাধিকবার চেষ্টা করেছি সমাধান করে দেওয়ার জন্য।কিন্তু অভিযুক্ত রহমত উল্লাহর আন্তরিকতা না থাকায় এই সমস্যার সমাধান করতে ব্যর্থ হই।অবরুদ্ধ এই পরিবারগুলোর অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসার জন্য বাহিরে যেতে পারছে না।ওষুধপত্র ও বাজার করার প্রয়োজন পড়লেও তারা বের হতে পারছেন না।’

বাড়ির বয়োবৃদ্ধ ও সেনাবাহিনীর সাবেক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওয়ালীউল্লাহ বলেন, মামলা বাজ রহমত উল্লাহ যে রাস্তাটি বন্ধ করে দিয়েছেন, সেটি ৮০/ ৯০ বছরের পুরনো অ্যাজ মালি রাস্তা।তিনি তার নিজ মজ্জি মত কাজ করে।এলাকার কোন ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধি থানা, উপজেলা প্রশাসন কারোরই কোন তোয়াক্কা করে না।তিনি একটি দলের পরিচয় দিয়ে এসব করে যাচ্ছে।কিন্তু তার এসবের কারণে ওই দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মোঃ রহমত উল্লাহ বলেন, মমিনুল ইসলাম গংরা বিভিন্ন দাগে আমার জমি দখল করেছে।তাই আমার সম্পত্তি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য তাদের চলাচলের রাস্তা বন্ধ করেছি এবং যেখানে বন্ধ করেছি সেখানেও তার জায়গা আছে বলে দাবি করছেন।

স্থানীয় ১০ নং গোবিন্দপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন, বিষয়টি নিয়ে বারবার চেষ্টা করার পরেও রহমতুল্লাহর খাম-খেয়ালিপনার কারণে সমাধান করা সম্ভব হয়নি।তাই তিনি তার ইউনিয়ন পরিষদের পেডে লিখিত আকারে অপারগতা প্রকাশ করে বাঁদিকে একটি লিখিত প্রতিবেদন দেন।

বিষয়টি নিয়ে মতামত জানতে ফরিদগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাছলিমুন নেছার মোবাইল ফোনে বারবার ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।