২০২২-২৩ অর্থবছরে সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়; কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ-এ মোট রাজস্ব আদায়করেছে মোটঃ ৪,৯২,৯৭,৩৭২ (চার কোটি বিরানব্বই লক্ষ সাতানব্বই হাজার তিনশত বাহাত্তর টাকা মাত্র) যা বিগত ২০২১-২২ অর্থ বছরের তুলনায় প্রায় ৮৬ লক্ষ টাকা বেশি।
৫ জুলাই সাব-রেজিস্ট্রার কাজিপুর (মেঘাই) অফিসে সাব- রেজিস্ট্রার আসিফ নেওয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
কাজিপুরে দুটি কার্যালয়ের সাব রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, কাজিপুর উপজেলা হতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে আদায়কৃত রাজস্বের পরিমাণঃ
গান্ধাইল অফিসঃ ২,৫৬,৬৩,৭৪৪ (দুই কোটি ছাপ্পান্ন লক্ষ তেষট্টি হাজার সাতশত চুয়াল্লিশ টাকা মাত্র)
কাজিপুর অফিসঃ ২,৩৬,৩৩,৬২৮ (দুই কোটি ছত্রিশ লক্ষ তেত্রিশ হাজার ছয়শত আটাশ টাকা মাত্র)
মোটঃ ৪,৯২,৯৭,৩৭২ (চার কোটি বিরানব্বই লক্ষ সাতানব্বই হাজার তিনশত বাহাত্তর টাকা মাত্র) যা বিগত ২০২১-২২ অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ৮৬ লক্ষ টাকা বেশি।
সাব রেজিস্ট্রার আসিফ নেওয়াজ আরও বলেন,জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নে অংশীদার হতে পেরে, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন কর্মচারী হিসেবে আমি গর্বিত।বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান “নিবন্ধন অধিদপ্তর” উন্নত বাংলাদেশ গড়তে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে এবং আগামীতে তা আরো বেগবান হবে ইনশাআল্লাহ।
তিনি আরও জানান, আমরা শুধু এক অর্থবছরে বিভিন্ন খাত থেকে আদায়কৃত রাজস্ব শেয়ার করছি।এটা কেবলমাত্র জনগণের জ্ঞাতার্থে।সাব-রেজিস্ট্রি অফিস যে দলিল রেজিস্ট্রি এবং রেকর্ড সংরক্ষণ ছাড়াও বিপুল রাজস্ব আদায় করে থাকে, এই বার্তা পৌছে দেয়াই উদ্দেশ্য।
আমরা দলিল রেজিস্ট্রেশনের ফিস ছাড়াও সরকারের অন্যান্য দপ্তরের রাজস্ব আদায় করে থাকি।যেমনঃ স্থানীয় সরকার কর (জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা কর), স্ট্যাম্প শুল্ক, উৎস কর, ভ্যাট, কোর্ট ফি এবং বিধি মোতাবেক নগদ ফিস সমূহ আদায় করে থাকি।
আইন ও বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রাধীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ নিবন্ধন অধিদপ্তর রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান।প্রথম অবস্থানে আছে এনবিআর।