মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৮:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাঘায় রান্না ঘরের চুলার আগুনে ৫টি ঘর পুড়ে ভস্মিভূত সারিয়াকান্দিতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন রংপুরের পীরগাছা উপজেলা নির্বাচন মাঠে এগিয়ে মাসুদ রাসিক মেয়রের সাথে রাজশাহী অনলাইন সাংবাদিক ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ আমি নির্বাচিত হয়ে,মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই: ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ আলী আমি নির্বাচিত হয়ে ,মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই: ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনুছ আলী সারিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী লিখন মিয়া সারিয়াকান্দিতে দিনব্যাপী গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহজাহান আলী সারিয়াকান্দিতে দিনব্যাপী গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক করেছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী লিখন মিয়া বাবা মায়ের স্বপ্ন পূরন করা হলো না এনজিও কর্মী সঞ্জয়ের
নোটিশ :
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘যমুনা প্রতিদিন ডট কম’

কেশরহাট পৌরসভার পাঁচ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি দিলেন মেয়র শহিদ

রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার মাসিক মিটিং এ ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর না করায় পাঁচ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) ভুক্তভোগি ওই পাঁচ কাউন্সিলর রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌরসভার মেয়র মো.শহিদুজ্জামান শহিদ প্রথম থেকে মাসিক মিটিং এ ফাঁকা রেজুলেশনে স্বাক্ষর নেয়।কারণ জানতে চাইলে মেয়র বলেন, এটাই তার নিয়ম।পরবর্তীতে ফেব্রুয়ারী ও মার্চ-২০২৩ মাসের মাসিক মিটিং এ স্বাক্ষর দিতে অস্বীকৃতি জানালে মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদ পাঁচ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি প্রদান করেন।

এর আগে ওই পাঁচ কাউন্সিলর মেয়রের বিরুদ্ধে পৌরসভার বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়ম নিয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল পৌরসভা পরিদর্শনকালে কাউন্সিলরদের পৌরসভার বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চাইলে তারা বলেন, মাসিক মিটিং এ মেয়র ফাঁকা রেজুলেশনে স্বাক্ষর করে নেয়।ওই সময় জেলা প্রশাসক মেয়রকে ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর না নিতে নিষেধ করেন।পূর্ণাঙ্গ রেজুলেশন লিখার পর কাউন্সিলরদের স্বাক্ষরের নির্দেশ প্রদান করেন।কিন্তু পরপর দুই মাসের মাসিক মিটিং এ ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর না করায় গত ১৫ মার্চ মাসিক মিটিং এ পাঁচ কাউন্সিলরকে বহিষ্কারের হুমকি প্রদান করেন মেয়র।

এছাড়াও পৌরসভার একরামুল হক নামের এক কাউন্সিলর বাদি হয়ে মেয়র শহিদুজ্জামান শহিদের বিরুদ্ধে ১৭ কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।যা বর্তমানে দুদক তদন্ত করছেন।

এ বিষয়ে কেশরহাট পৌরসভার মেয়র শহিদুজ্জামান শহীদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ফাঁকা রেজুলেশন স্বাক্ষর নেওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়।ওই পাঁচ কাউন্সিলর আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করে হয়রানি করছেন।

এবিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক আব্দুল জলিল এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × 4 =


অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ

x