রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১২:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিয়েতে রাজি না হওয়ায় আত্মহত্যা, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মামলা সারিয়াকান্দির সেই মেধাবী ছাত্র সাকিবুল হাসানের দায়িত্ব নিলেন সাহাদারা মান্নান এমপি সারিয়াকান্দিতে জিপিএ-৫ পেয়েও অর্থের অভাবে কলেজে ভর্তি অনিশ্চিত সাকিবুল হাসানের সারিয়াকান্দিতে ইউএনও’র সাথে নবনির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যানের শুভেচ্ছা বিনিময় সারিয়াকান্দিতে সরকারি খাদ্য গুদামে ইরি-বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন সারিয়াকান্দিতে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার-২ নালিতাবাড়ী খাদ্য গুদামে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত সারিয়াকান্দিতে অভিবাসী কর্মীদের পুনঃএকত্রীকরণে রেইজ প্রকল্পের ভূমিকা’ শীর্ষক ওরিয়েন্টেশন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা সারিয়াকান্দিতে পূর্ব শত্রুতার জেরে এক যুবককে ছুরিকাঘাত
নোটিশ :
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘যমুনা প্রতিদিন ডট কম’

মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালির সব বড় আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন শেখ মুজিব : মিজানুর রহমান মিজু

১৭ মার্চ রোববার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী ও ‘জাতীয় শিশু কিশোর দিবস’ উপলক্ষে জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির উদ্যোগে মতিঝিল ওয়াকফ এস্টেট মসজিদ প্রাঙ্গণে বিকাল ৪ টায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এ দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।কলকাতার ইসলামিয়া কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন।কারাগারে থেকে এবং কারাগারের বাইরেও বঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি যখন ভাষা আন্দোলনের নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয়, তখন বঙ্গবন্ধু কারাগারে অনশন করেছিলেন।

তিনি আরো বলেন, ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ সহ বাঙালির সব বড় আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন শেখ মুজিব।বঙ্গবন্ধু তার গতিশীল নেতৃত্বের মাধ্যমে পাকিস্তানি শাসকদের শোষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে বাঙালি জাতিকে সংগঠিত করেছিলেন।১৯৭১ সালে ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়।বঙ্গবন্ধু যখন সকল বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন পরাজিত ও মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী চক্র তাকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যা করে।

মিজানুর রহমান মিজু বলেন, ৭১’র প্রেতাত্মারা আবারো জেগে উঠেছে।তাদের সেই বিষ দাঁত ভেঙ্গে দিতে হবে।শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় সকল অপশক্তিকে প্রতিহত করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রী ও এনডিপি চেয়ারম্যান এম নাজিম উদ্দিন আল আজাদ।

বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন কাজী আরিফ ফাউন্ডেশন এর সভাপতি কাজী মাসুদ আহমেদ, জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের সভাপতি এম এ জলিল, জনতা ফ্রন্টের চেয়ারম্যান দীপু মীর, বঙ্গবন্ধু শিশু কল্যাণ সভাপতি মুশফিকুর রহমান মিন্টু, বাংলাদেশ আওয়ামী প্রজন্ম মুক্তিযোদ্ধা লীগের সাধারণ সম্পাদক রোকন উদ্দিন পাঠান, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির চেয়ারম্যান স্বপন কুমার সাহা, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির যুগ্ম মহাসচিব সিএম মানিক, আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লোকমান হোসেন চৌধুরী, জাসদ নেতা হুমায়ুন, বাংলাদেশের সৎ সংগ্রামী ভোটার পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোশারফ হোসেন, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির নির্বাহী সদস্য মুকিন হক প্রমুখ।

আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির ১ম যুগ্ম মহাসচিব শেখ বাদশাহউদ্দিন মিন্টু।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

fifteen − thirteen =


অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ

x