শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০২:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সারিয়াকান্দির সেই মেধাবী ছাত্র সাকিবুল হাসানের দায়িত্ব নিলেন সাহাদারা মান্নান এমপি সারিয়াকান্দিতে জিপিএ-৫ পেয়েও অর্থের অভাবে কলেজে ভর্তি অনিশ্চিত সাকিবুল হাসানের সারিয়াকান্দিতে ইউএনও’র সাথে নবনির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যানের শুভেচ্ছা বিনিময় সারিয়াকান্দিতে সরকারি খাদ্য গুদামে ইরি-বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন সারিয়াকান্দিতে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার-২ নালিতাবাড়ী খাদ্য গুদামে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত সারিয়াকান্দিতে অভিবাসী কর্মীদের পুনঃএকত্রীকরণে রেইজ প্রকল্পের ভূমিকা’ শীর্ষক ওরিয়েন্টেশন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা সারিয়াকান্দিতে পূর্ব শত্রুতার জেরে এক যুবককে ছুরিকাঘাত শাহজাদপুরে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মুস্তাক আহমেদের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত
নোটিশ :
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘যমুনা প্রতিদিন ডট কম’

বিচিত্র কুমারের কয়েকটি ছড়া

সবুজ শ্যামল মা
-বিচিত্র কুমার

আঁকা বাঁকা পথ চলেছে
পথের ধারে গাঁ,
সেই গ্রামেতে থাকে আমার
সবুজ শ্যামল মা।

সবুজ পাতার ছাউনি দিয়ে
ঘিরা যেন গ্রামটা,
কী যে মায়া আলো ছায়া
জুড়ায় হৃদয়টা।

পুকুর ঘাটে গাছের নীচে
মায়ের আঁচল পাতা,
সকল দুঃখ ভুলে যাই
যখন রাখি মাথা।

এই জগতে প্রভুর পরে
তোমায় আমি বুঝি,
তাইতো মাগো সারা জীবন
তোমার ছায়া খুঁজি।

মা
-বিচিত্র কুমার

মায়ের মতো আদর সোহাগ
পাইনি কোথাও আর,
ভালোবাসার শিল্পী যে সে
এই দুনিয়ার।

অসীম তার মমতা যে
বটবৃক্ষের ছায়া,
আঁচল তলে স্বর্গের সুখ
সুগন্ধি এক মায়া।

মা ডাকটি সুমধুর
জুড়াই দেহপ্রাণ,
একটু আড়াল হলে পরে
পড়ে নাড়ির টান।

মায়ের ভালোবাসা
-বিচিত্র কুমার

ডালিম গাছে হলুদ পাখি
বেঁধেছিলো বাসা,
তার ঘরে আসলো খুশি
আলো আর আশা।

গাছের ডালে পাখির ছানা
কিচিরমিচির করছে,
মা পাখিটি উড়ে উড়ে
পোকাগুলো ধরছে।

একটা ছানা ছিলো কানা
মাকে শুধু ডাকছে,
ডানা জাপ্টায় আর হা করে
মায়ের দিকে যাচ্ছে।

উড়ে এসে হলুদ পাখি
নিচ্ছে টেনে বুকে,
দিচ্ছে তাকে খাবার তুলে
ছোট্ট ছানার মুখে।

ছোট্টবেলার স্মৃতি
-বিচিত্র কুমার

ছোট্টবেলা বলতে তুমি
চাঁদ মামাকে আয়,
খোকন সোনার দুধ ভাত
কাকে খেয়ে যায়।

আমি তখন রাখ করতাম
কিছুই আমি খাব না,
রাগ করোনা রাগ করোনা
লক্ষ্মী আমার সোনা।

আদর দিয়ে সোহাগ দিয়ে
মুখে খাবার দিতে,
একটুখানি বিষম খেলে
বুকে টেনে নিতে।

কত গল্প শুনাতো মা
ঘুম পড়ানি গান,
তার সকল ভালোবাসা
প্রভুর মহাদান।

মায়ের ছবি
-বিচিত্র কুমার

মাগো তোর ছবিটি আঁকি
হৃদয় খাতায় দেখি,
কী যে ভালো লাগে আমার
আনন্দে মাখামাখি।

পাই যে খুঁজে সেথায় আমি
স্বপ্ন রাশি রাশি,
আদর সোহাগ স্বর্গের সুখ
ভুবন ভুলানো হাসি।

চোখের সামনে তোর ছবিটি
সব সময় ভাসে,
সুখ পাখিটি গাছের শাখে
গান শুনাতে আসে।

দুঃখ সুখে তোর মমতাই
ফুলের মালা গাঁথি,
তুই যে আমার অমলধন
চিরদিনের সাথী।

মায়ের হাসি
-বিচিত্র কুমার

মায়ের হাসি বিশ্বসেরা
জানে জগৎ বাসী,
মিটিমিটি তারার মতো
জ্বলে রাশি রাশি।

কত মধুর কত মায়ার
বট বৃক্ষের হাসি,
ফুলের মতো হৃদয় তার
আমি ভালোবাসি।

মা মানে
-বিচিত্র কুমার

মা মানে বটবৃক্ষের শীতল ছায়া
মা মানে সৃজনকারিণীর মায়া।
মা মানে স্নেহ মায়ার নদী
মা মানে নিঃস্বার্থ এক ব্রতী।

মা মানে একমাত্র পূজারী
মা মানে সকল ক্ষেত্রের দিশারী।
মা মানে এক জন্মদাত্রী নারী
মা মানে সবার ঈশ্বরী।

মা মানে সর্বত্রে প্রার্থনা
মা মানে হাজার পাপের মার্জনা ।
মা মানে যেনো সরস্বতী
মা মানে স্বর্গলোকের দেবী ।

গ্রামঃ খিহালী পশ্চিম পাড়া
পোস্টঃ আলতাফনগর
থানাঃ দুপচাঁচিয়া
জেলাঃ বগুড়া
দেশঃ বাংলাদেশ


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

thirteen − eleven =


অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ

x