দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পঞ্চগড় ১ আসন হতে নৌকা মার্কার প্রত্যাশী আওয়ামী লীগ নেতা আমিরুল ইসলাম শিক্ষিত ও সুদর্শন হ্যান্ডসাম চেহারার অধিকারী এই আওয়ামী লীগ নেতা।ছোট থেকেই স্বপ্ন দেখতেন অসহায়-দরিদ্র জনগোষ্ঠির পাশে থেকে সেবা করার।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষন শুনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণীত হয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠির সেবা করার সেই স্বপ্ন বুকে ধারন করে ছাত্র জীবনে ছাত্রলীগের পতাকাতলে এসে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।
তাঁর সততা, স্বচ্ছতা, শান্তি স্থাপনে বিশেষ ভূমিকা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ওঠা আজও ভোলা যায় না।তিনি পঞ্চগড় সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, যার হৃদয় কেঁদে উঠত সমস্ত শ্রেণির গরিব দুঃখী অসহায় মানুষদের কষ্টে।
এবার তিনি পঞ্চগড় ১ আসনের সংসদ সদস্য পদে নৌকা মার্কা প্রত্যাশী, সুন্দর হাসিমাখা মুখখানি নাম তাঁর আমিরুল ইসলাম।সততা, স্বচ্ছতার প্রতীক তিনি কল্যাণ পথের অভিযাত্রী দুর্বার।তাইতো তিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন বারবার।কনকনে শীত আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রাকে অপেক্ষা করে নিজ সখের বাড়ি থেকে যখন বেরুতেই মন চায় না, বের হলেই যেন শরীল শীতে বরফে জমে জায়, সেই শীতের মাঝে রুমে যখন একটু আরাম হয়।তখও সব আরাম ভুলে, পরিবারের মানুষদের আহার নিয়ে ভাবতে হয় সাধারণ দিনমুজুর, শ্রমিক মানুষদের।
বস্তুত তাদের একটি আরামের দুপুর অনেকগুলো মানুষের অনাহারের কারন হয়ে দাড়ায়।তাই এরকম চিন্তা তাদের কাছে দুরাশার।আমাদের একজন নেতা আছে যাকে নেতা না বলে জনগণের জন্য একজন আদর্শ মানুষ বলাটাই ঠিক হবে।যে দিনরাত এক করে মাঠে ময়দানে ছুটে বেড়ান এবং সাধারণ মানুষ, শ্রমিক দিনমজুর ভাইদের কষ্ট গুলো চোখে পড়ে।যে কষ্টগুলো আমাদের মতো আরামপ্রীয় মানুষেরা দেখতে পায়না।সাধারণ মানুষ না হলে কি মানুষদের কষ্ট বোঝা যায়।
ভাইয়ের জন্য যে ভাইয়েরই মন সবচেয়ে বেশি মনে পোড়ে।তেমনি গাড়ি হাতে, মোটর শ্রমীক, কাচি হাতে ধান শ্রমিক, প্যাডেল ঘুরানো ভ্যান শ্রমিক, ঝুড়ি মাথায় নির্মাণ শ্রমিক, ঝাড়ু হাতে পরিচ্ছন্নতা কর্মী, কিংবা বৈঠা বাউয়া নৌ শ্রমিক, সবাই যে তাকে চেনে এবং ভালোবাসে বিশেষ ভাবে তাদের মাঝে কাজ করার কারনে।এর চেয়ে কি বড় মনের মানুষ কি আর হতে পারে।সে আমাদের পঞ্চগড় সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলামের কথা বলছি।যে নিজেকে জনগণের জন্য একজন আদর্শ মানুষ মনে করেন বলেই সাধারণ মানুষদের জন্য তার এতো ব্যথা।কোথাও চলার পথে তাদের কষ্ট পেতে দেখলে, যেকোন ভাবে তাদের কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করেন।রোদ বৃষ্টি ঝড়ের মধ্যে অসহায় মানুষের পাশে গিয়ে সেবা করেন।
মহামারী করোনাভাইরাস এর সময় নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে নিজের অর্থ দিয়ে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন এবং করোনা রোগীদের সুচিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে রোগীদের নিয়ে এসে চিকিৎসা করিয়েছেন এবং সরকারি প্রণোদনা গুলো সঠিকভাবে জনগণের মাঝে বিলি করেছেন, সাধারণ মানুষরা এবারে এমন একজন নেতা খোঁজে যে হবে তাদেরই একজন।তাদের সুখ দুঃখ উপলদ্ধি করবে সে।একজন নেতার থাকতে হবে বলিষ্ঠ নেতৃত্ব গুণ, অসীম সাহস ও বীরত্ব।তাকে হতে হবে জনগণের আস্থাভাজন, অটল, অবিচল।কোন প্রকার লোভ, অত্যাচার, মোহ তাকে সংকল্প থেকে বিচ্যুৎ করতে পারবে না।জাতির জীবনে এই প্রাণ সঞ্চার করেন।এ ধরনের নেতাদের কর্ম ও অনুপ্রেরণায় সাধারণ মানুষ আপন অন্তরে অনুভব করেন অমিত শক্তি ও বল।তারা যে কোন ধরনের অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পিছপা হন না।এদের কথায় জনগণ জীবন পর্যন্ত বিলিয়ে দিতে, কুণ্ঠিত হন না।সে হল মোঃ আমিরুল ইসলাম সে এবারে পঞ্চগড় ১ আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে নৌকা মার্কার প্রত্যাশী।গোটা জেলার বাসীর হৃদয়ে ভালোবাসার স্থান করে নিয়েছেন সৎ সাহসী এই নেতা।আর এটাই একজন রাজনৈতিক নেতার জন্য অনেক বড় পাওয়া।ভালোবাসা রইলো সাবেক ছাত্রনেতা, সাবেক যুবলীগ নেতা, সাবেক পঞ্চগড় জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বতর্মান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, জনগণের আস্থাভাজন ব্যক্তি আমিরুল ইসলাম।