শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১০:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বিয়েতে রাজি না হওয়ায় আত্মহত্যা, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মামলা সারিয়াকান্দির সেই মেধাবী ছাত্র সাকিবুল হাসানের দায়িত্ব নিলেন সাহাদারা মান্নান এমপি সারিয়াকান্দিতে জিপিএ-৫ পেয়েও অর্থের অভাবে কলেজে ভর্তি অনিশ্চিত সাকিবুল হাসানের সারিয়াকান্দিতে ইউএনও’র সাথে নবনির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যানের শুভেচ্ছা বিনিময় সারিয়াকান্দিতে সরকারি খাদ্য গুদামে ইরি-বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন সারিয়াকান্দিতে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার-২ নালিতাবাড়ী খাদ্য গুদামে ধান-চাল সংগ্রহের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত সারিয়াকান্দিতে অভিবাসী কর্মীদের পুনঃএকত্রীকরণে রেইজ প্রকল্পের ভূমিকা’ শীর্ষক ওরিয়েন্টেশন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা সারিয়াকান্দিতে পূর্ব শত্রুতার জেরে এক যুবককে ছুরিকাঘাত
নোটিশ :
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘যমুনা প্রতিদিন ডট কম’

কাশিনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে হয়রানীমুলক মিথ্যা মামলা দেওয়ার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কাশিনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে সম্মেলন করেন কাশিনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি সভাপতি আব্দুল বাতেন।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল বাতেন বলেন, কাশীনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অবস্থানরত জমি বর্তমানে দারুস সালাম ট্রাস্টের নামে রেজিস্ট্রিকৃত জমিটি উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষ বারবার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নামে নির্দেশ দিলেও প্রধান শিক্ষক সাহেব এব্যাপারে কোন মনোনিবেশ দিচ্ছেন না বিষটি জানান।

উল্লেখ্য যে, জমিটির খরিদ করার মর্মে ১৯৯৭ সালে বিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে পর্যায়ক্রমে অর্থ প্রদান করা হয়।এমনকি ম্যানেজিং কমিটির মিটিং এ কখনও উপস্থাপন করা হয় নাই জমি রেজিষ্টি না হওয়ার কারণ।বিষয়টি সম্পুর্ণ অবৈধ্য বলে আমাদের কাছে মনে হচ্ছে এবং বিদ্যালয়টির ভবিষ্যৎ জটিলতায় বাড়বে বলে মনে হয়।

উল্লেখ্য যে, ম্যানেজিং কমিটির অডিট প্রতিবেদন পরবর্তীতে ম্যানেজিং কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয় নাই এবং ম্যানেজিং কমিটির সদস্যগন এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে তিনি আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেন এবং এড়িয়ে যায়।

আরো অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বিদ্যালয় করনিক মোছাঃ নাছিমা আক্তারের সাথে প্রধান শিক্ষকের আর্থিক সমস্যা জনিত আবেদন বারবার তাগিদ দেওয়া শর্তেও এসএমসি সভায় বিষয়টি উপস্থাপন করা হয় নাই।আমরা এ সমস্যা সমাধানের জন্য একটি সুষ্ঠু উপায় প্রয়োজন মনে করছি।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কাশিনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এ সম্মেলন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ম্যানেজিং কমিটি সভাপতি আব্দুল বাতেন বলেন, কাশীনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অবস্থানরত জমি বর্তমানে দারুস সালাম ট্রাস্টের নামে রেজিস্ট্রিকৃত জমিটি উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষ বারবার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নামে নির্দেশ দিলেও প্রধান শিক্ষক সাহেব এব্যাপারে কোন মনোনিবেশ দিচ্ছেন না।

উল্লেখ্য যে, জমিটির খরিদ করার মর্মে ১৯৯৭ সালে বিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে পর্যায়ক্রমে ১.৮১,৫০০/- টাকা প্রদান করা হয়।এমনকি ম্যানেজিং কমিটির মিটিং এ কখনও উপস্থাপন করা হয় নাই জমি রেজিষ্টি না হওয়ার কারণ।বিষয়টি সম্পর্ন অবৈধ বলে আমাদের কাছে মনে হচ্ছে এবং বিদ্যালয়টির ভবিষ্যৎ জটিলতায় পড়তে পারে বলে মনে হয়।

উল্লেখ্য যে, ম্যানেজিং কমিটির অডিট প্রতিবেদন পরবর্তীতে ম্যানেজিং কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয় নাই এবং ম্যানেজিং কমিটির সদস্যগন এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে তিনি আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেন এবং এড়িয়ে যায়।

আরো অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বিদ্যালয় করনিক মোছাঃ নাছিমা আক্তারের সাথে প্রধান শিক্ষকের আর্থিক সমস্যা জনিত আবেদন বারবার তাগিদ দেওয়া সত্তে¡ও এসএমসি সভায় বিষয়টি উপস্থাপন করা হয় নাই।আমরা এসমস্যা সমাধানের জন্য একটি সুষ্ঠু উপায় প্রয়োজন মনে করছি।কাশীনাথপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অবস্থানরত জমি বর্তমানে দারুস সালাম ট্রাস্টের নামে রেজিস্ট্রিকৃত জমিটি উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষ বারবার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নামে নির্দেশ দিলেও প্রধান শিক্ষক সাহেব এব্যাপারে কোন মনোনিবেশ দিচ্ছেন না।

উল্লেখ্য যে, জমিটির খরিদ করার মর্মে ১৯৯৭ সালে বিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে পর্যায়ক্রমে ১.৮১,৫০০/- টাকা প্রদান করা হয়।এমনকি ম্যানেজিং কমিটির মিটিং এ কখনও উপস্থাপন করা হয় নাই জমি রেজিষ্টি না হওয়ার কারণ।বিষয়টি সমপূর্ণ অবৈধ্য বলে আমাদের কাছে মনে হচ্ছে এবং বিদ্যালয়টির ভবিষ্যৎ জটিলতায় পড়তে পারে বলে মনে হয়।

উল্লেখ্য যে, ম্যানেজিং কমিটির অডিট প্রতিবেদন পরবর্তীতে ম্যানেজিং কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয় নাই এবং ম্যানেজিং কমিটির সদস্যগন এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে চাইলে তিনি আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেন এবং এড়িয়ে যায়।

আরো অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বিদ্যালয় করনিক মোছাঃ নাছিমা আক্তারের সাথে প্রধান শিক্ষকের আর্থিক সমস্যা জনিত আবেদন বারবার তাগিদ দেওয়া সত্বেও এসএমসি সভায় বিষয়টি উপস্থাপন করা হয় নাই।আমরা এসমস্যা সমাধানের জন্য একটি সুষ্ঠু উপায় প্রয়োজন মনে করছি।

মৌখিক ভাবে তিনি আরোও বলেন, এ সংক্রান্ত বিষয় ও ওই শিক্ষকের মিথ্যাচারে আমরা (ম্যানেজিং কমিটি), অভিবাবকগণ বিস্মিত।বার বার তিনি কেন এমন করছেন এ বিষয়ে আমি ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শিবলী সাদেক রাশেদ ও আরিফুল তার সাথে কথা বলতে চাওয়ায় তিনি আমার সামনে তাদের সাথে আপত্তিকর ভাষা ব্যবহার করেন এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে মিথ্যা মামলা করেছেন যা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল বাতেন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য শিবলী সাদেক রাশেদ ও আরিফুল ইসলাম, আবু জাফর, আশরাফ আলী, আলমগীর হোসেন ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক নূরুন নবী প্রমূখ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

twenty − five =


অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ

x