দক্ষিণ জনপথের গণমুখী সাংবাদিকতায় উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপনকারী সাংবাদিক খান মেহেদী।তিনি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলায় ১৯৯৭ সালে খান বংশে জন্মগ্রহণ করেন।২০১৪ সালে সাংবাদিকতা পেশায় যোগদান করেন তিনি।মহান এই পেশায় বাধা বিভক্তি সকল প্রতিবন্ধকতা পিছনে ফেলে কর্মদক্ষতায় সময় এক্সপ্রেস নিউজের সম্পাদক ও প্রকাশক আবু নাঈমের নজরে আসেন তিনি।তার হাত ধরেই সাংবাদিক হিসেবে পেশাগত দায়িত্ব পালন শুরু করেন।
শুধু নিজ উপজেলা বাকেরগঞ্জে শখের বসেই নয়, দক্ষিণ জনপথে অবহেলিত নির্যাতিত নিরীহ মানুষের কথা চিন্তা করেই সাংবাদিকতা পেশায় মানুষের সেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিচ্ছেন।তার লিখনিতে অক্লান্ত পরিশ্রমে সামাজিক পরিবর্তনে তিনিও প্রশংসিত হয়েছেন।অক্লান্ত পরিশ্রমের করে হেঁটে চলা সাংবাদিকদের মধ্যে অন্যতম একজন সাংবাদিক হিসেবে সাংবাদিক খান মেহেদী জাতীয় দৈনিক আজকালের কন্ঠ পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে দেশ সেরা প্রতিনিধির স্থান অর্জন করেছেন।
সত্য-ন্যায়ের রাস্তা তিনি পথ দেখিয়েছেন সংগঠনের তরুণ সাংবাদিকদের, তার লিখনিতে অনেক গৃহহীন খুঁজে পেয়েছেন মাথা গোজার ঠাই।যাহার লিখনিতে ভিক্ষুক শিশু ঠাই পেয়েছে আজ বিদ্যালয়।যাহার লিখনিতে চিকিৎসার অভাবে মৃত্যুর যাত্রী ঠাঁই পেয়েছেন চিকিৎসা সেবায়।যাহার লিখনিতে অসহায় মায়ের ঠাই মিলেছে সন্তানদের ঘরে।
ক্ষমতাসীন দস্যুদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তাদের বিরুদ্ধে কলম তুলেছেন জাতীয় দৈনিক আজকালের কন্ঠের পাতায়।সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করে অনেক পরিবর্তন এনেছেন যাহা দৃশ্যমান।
অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সহ বধ্যভূমি রক্ষায় উপজেলার বিভিন্ন স্থানের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেছেন তার প্রতিবেদনে।সড়ক রাস্তাঘাট সেতুসহ এই জনপদের প্রতিদিনের দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরেছেন।তার লিখনিতে পরিবর্তন হয়েছে এই সমাজের।
তিনি বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম বাকেরগঞ্জ উপজেলা শাখার প্রচার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে থেকে সংগঠনকে বিগত সময়ের চেয়ে সুসংঘটিত করেছেন।
সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি বাংলাদেশ নির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় বাকেরগঞ্জ উপজেলা শাখার পক্ষ থেকে গুণী এই সাংবাদিককে অভিনন্দন জানিয়েছে সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের মানুষ।