ঢাকা ০৭:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০১ জুন ২০২৩, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ::
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল 'যমুনা প্রতিদিন ডট কম' এ আপনাকে স্বাগতম...
সংবাদ শিরোনাম ::
জয়পুরহাটে ডিবি পুলিশের অভিযানে ৮০ বোতল ফায়ারডিলসহ একজন আটক ঈশ্বরদীতে মুক্তিযোদ্ধর ৩ বিঘা জমির পাকা ভুট্টা ট্রাক্টর চালিয়ে নষ্টের অভিযোগ ঈশ্বরদীতে ইউপি সদস্যকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ আনোয়ারায় চুরি ঠেকাতে রাত জেগে পাহারা দেন ইউপি সদস্য মোহাম্মদ কামাল উদ্দিন ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালন উপলক্ষ্যে আলোচনা ও পুরস্কার বিতরণ নন্দীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা কবিতা: হেড স্যার একযুগ পর মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অপারেশন থিয়েটার চালু,প্রসুতি ময়নার সফল সিজার রায়গঞ্জে কাবিখা প্রকল্পে নাম মাত্র মাটি কর্তন করে সিংহভাগ টাকা হরিলুটের পাঁয়তারা রায়গঞ্জের শালিয়াগাড়ী মেলায় ইজারাদারদের দাপটে দোকানদাররা জিম্মি

আনোয়ারায় গরু চুরির হিড়িক

মোঃ জাবেদুল ইসলাম,আনোয়ারাঃ
  • আপডেট সময় : ১০:৪৫:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩ ১১০ বার পড়া হয়েছে
যমুনা প্রতিদিন অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

চট্রগ্রামের আনোয়ারায় গরু চুরির হিড়িক পড়েছে। প্রতি রাতেই কোনো না কোনো এলাকায় হানা দিচ্ছে সংঘবদ্ধ চোরের চক্রটি।থানায় অভিযোগ করেও মিলছে না প্রতিকার।ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আর কতো গরু চুরি করলে, চোর চক্রটি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী জালে আটকাবে।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়,গভীর রাতে গোয়াল ঘর থেকে গরু চুরি করে নম্বরবিহীন ট্রাক, পিকাপ, সিএনজিতে উঠিয়ে নিয়ে যায় চোরের চক্রটি। আর এসব ঘটনায় খুব কম সংখ্যক মামলাই রেকর্ডভুক্ত হয়। অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তরা প্রতিকার পাবেন না এ আশংকা বা পুলিশি হয়রানির ভয়ে থানায় অভিযোগও দেন না। ফলে চোরের দল পার পেয়ে যাচ্ছে নির্বিঘ্নে। পুলিশের নজরদারির অভাব আর রাত্রিকালীন টহল না থাকার কারণে চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না বলে অনেকের অভিযোগ। সংঘবদ্ধ চোরের দল নানা কৌশলে চুরি করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

জানা যায়, সর্বশেষ ১৯ শে জানুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের গুয়াপঞ্চক গ্রামে ফজু তালুকদার বাড়ির মোহাম্মদ সরোয়ারে দুইটি গরু, দানা মিয়ার ১টি, আমান উল্লাহপাড়া এলাকা থেকে ১টি গরু চুরি হয়েছে। ১৮ জানুয়ারি বুধবার দিবাগত রাতে পরৈকোড়া ইউনিয়নের মামুর খাইন এলাকায় বরকত উল্লাহ চৌধুরীর বাড়ি আবুল কালাম ও বদরুল হক নামে দুই ব্যক্তির গোয়াল ঘর থেকে দুইটি গরু চুরি হয়। ১৪ জানুয়ারি শনিবার রাত ২টার দিকে উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের মৌলভী দিঘির পাড়ার খোরশেদের বাপের বাড়িতে বাচ্চু মিয়া গোয়াল ঘরের তালা ভেঙে ১টি গরু চুরি। ১০ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাতে ডুমুরিয়া গ্রামের মোহাম্মদ মিয়া মেম্বার বাড়ি বাসিন্দা ইজ্জত আলীর বাছুরসহ ১টি গাভী চুরি। ৩০ নভেম্বর মঙ্গলবার রাতে বৈরাগ ইউনিয়নের গুয়াপঞ্চক গ্রামে ফজু তালুকদারের বাড়ি মোঃ নুরুল আজিমের ০২ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়া জাতের কালো রংয়ের ষাঁড় চুরি হয়ে গেছে।

১ লা অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাতে বৈরাগ ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মোহাম্মদ উল্লাহ – পাড়া গ্রামে আবদুল রাজ্জাক সওদাগরের একটি গাভি গরু চুরি হয়ে যায়। ২ অক্টোবর (রবিবার) পশ্চিমচাল ২ নং ওয়ার্ড থেকে মো. বাদশা এবং হুমায়ুন কবির নামে ২ ব্যক্তি ৪ টি গরু পিকাপ করে চোরে নিয়ে যায়।সোমবার (৪ জুলাই) ভোর রাতে উপজেলার ১০ নং হাইলধর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের ইউসুফ আলী মেম্বারের বাড়ির মোহাম্মদ আনোয়ারের ৩ টি, একই ইউনিয়নের ঐ এলাকার মোঃ জাহাঙ্গীরের ২ টি ও আনোয়ারা সদর ইউনিয়নের বিলপুর ৯নং ওয়ার্ডের উত্তর বিলপুর সোলাইমানের নতুন বাড়ির মোহাম্মদ রফিক উদ্দিনের ১টি গরু নিয়ে যায় চোরেরা।

উপজেলা গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে সিসি ক্যামেরা থাকলে অধিকাংশ সিসিটিভি অকেজো হয়ে গেছে।যে সিসি ক্যামেরা সচল আছে।ভুক্তভোগীদের অভিযোগ সচল সিসি ক্যামেরা গুলো ব্যবহার করে কেনো গরু চুরি চক্রটিকে ধরতে পারতেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। নাকি পু্লিশ সব দেখেও না দেখার ভান করে। এভাবেই চলছে বছরের পর বছর।

রুবেল নামে এক যুবক জানান, আনোয়ারা উপজেলা হচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি একটি অঞ্চল। জনগণের নিরাপত্তা স্বার্থে চুরি, অপরাধ দমনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক গুলো সিসি ক্যামেরা আওতায় আনতে হবে। সড়ক এবং ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় গুলো সোলার বাতি লাগানো হোক। প্রত্যেকটি চুরি ফিছনে এলাকার লোকজন জড়িত। তা না হলে কোথায় গরু আছে চোরে কিভাবে জানে। জনপ্রতিনিধি সহযোগিতায় এলাকায় ভিত্তিক টিম গঠন করে রাতে বেলার কঠোর পাহারা দিয়ে চুরি দমন করা সম্ভব।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বৈরাগ ইউনিয়নের গুয়াপঞ্চক গ্রামে এক ব্যক্তি জানান, আমরা নিরাপত্তা হীনতাবোধ করতেছি। একেক এক গরু চুরি হচ্ছে এলাকায়। কয়েক মাস আগে স্থানীয় এবং জাতীয় পত্রিকা দেখলাম “বৈরাগ ইউনিয়নের স্ট্রিট ল্যান্ডে বাতি গুলো নষ্ট ভোগান্তি চরম এলাকাবাসীদের” শিরোনাম সংবাদ পত্রিকা সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। আমাদের চেয়ারম্যান মহোদয় হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের যে ভূমিকা পালন করেছিল কিন্তু স্ট্রিট ল্যান্ডে বাতি গুলো দীর্ঘদিন যাবৎ নষ্ট ইউপি সদস্য এবং চেয়ারম্যানের কোন উদ্যােগ নেননি। স্ট্রিট ল্যান্ডে বাতি গুলো জ্বললে চুরি উপদ্রব কমে যেতো।

আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর্জা মুহাম্মদ হাছান বলেন,বৃহস্পতিবার রাতে গরু চুরির খবর শুনে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।গরু চুরি ঘটনার দিন কোন সদস্য বাড়িতে ছিল না। গরু চোরের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, ভাল ভাবে ডিউটি করানো জন্য আমাদের অফিসারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমাদের যারা গ্রাম পুলিশ আছে রাতের বেলায় ভাল ভাবে ডিউটি করার জন্য তদারকি করা হচ্ছে আমাদের যারা লোকাল জনপ্রতিনিধি এবং গ্রাম পুলিশদের নিয়ে আমরা ভাল ভাবে ডিউটি করার চেষ্টা করতেছি।

গরু চুরির ঘটনায় কাউকে শনাক্ত করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান এখনো পর্যন্ত কোন চোরকে শনাক্ত করার সম্ভব যায়নি।যারা এই অপরাধগুলো করতেছে তাদেরকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আনোয়ারায় গরু চুরির হিড়িক

আপডেট সময় : ১০:৪৫:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৩

চট্রগ্রামের আনোয়ারায় গরু চুরির হিড়িক পড়েছে। প্রতি রাতেই কোনো না কোনো এলাকায় হানা দিচ্ছে সংঘবদ্ধ চোরের চক্রটি।থানায় অভিযোগ করেও মিলছে না প্রতিকার।ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি আর কতো গরু চুরি করলে, চোর চক্রটি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী জালে আটকাবে।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়,গভীর রাতে গোয়াল ঘর থেকে গরু চুরি করে নম্বরবিহীন ট্রাক, পিকাপ, সিএনজিতে উঠিয়ে নিয়ে যায় চোরের চক্রটি। আর এসব ঘটনায় খুব কম সংখ্যক মামলাই রেকর্ডভুক্ত হয়। অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তরা প্রতিকার পাবেন না এ আশংকা বা পুলিশি হয়রানির ভয়ে থানায় অভিযোগও দেন না। ফলে চোরের দল পার পেয়ে যাচ্ছে নির্বিঘ্নে। পুলিশের নজরদারির অভাব আর রাত্রিকালীন টহল না থাকার কারণে চুরি ঠেকানো যাচ্ছে না বলে অনেকের অভিযোগ। সংঘবদ্ধ চোরের দল নানা কৌশলে চুরি করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

জানা যায়, সর্বশেষ ১৯ শে জানুয়ারি বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের গুয়াপঞ্চক গ্রামে ফজু তালুকদার বাড়ির মোহাম্মদ সরোয়ারে দুইটি গরু, দানা মিয়ার ১টি, আমান উল্লাহপাড়া এলাকা থেকে ১টি গরু চুরি হয়েছে। ১৮ জানুয়ারি বুধবার দিবাগত রাতে পরৈকোড়া ইউনিয়নের মামুর খাইন এলাকায় বরকত উল্লাহ চৌধুরীর বাড়ি আবুল কালাম ও বদরুল হক নামে দুই ব্যক্তির গোয়াল ঘর থেকে দুইটি গরু চুরি হয়। ১৪ জানুয়ারি শনিবার রাত ২টার দিকে উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের মৌলভী দিঘির পাড়ার খোরশেদের বাপের বাড়িতে বাচ্চু মিয়া গোয়াল ঘরের তালা ভেঙে ১টি গরু চুরি। ১০ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাতে ডুমুরিয়া গ্রামের মোহাম্মদ মিয়া মেম্বার বাড়ি বাসিন্দা ইজ্জত আলীর বাছুরসহ ১টি গাভী চুরি। ৩০ নভেম্বর মঙ্গলবার রাতে বৈরাগ ইউনিয়নের গুয়াপঞ্চক গ্রামে ফজু তালুকদারের বাড়ি মোঃ নুরুল আজিমের ০২ বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়া জাতের কালো রংয়ের ষাঁড় চুরি হয়ে গেছে।

১ লা অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাতে বৈরাগ ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মোহাম্মদ উল্লাহ – পাড়া গ্রামে আবদুল রাজ্জাক সওদাগরের একটি গাভি গরু চুরি হয়ে যায়। ২ অক্টোবর (রবিবার) পশ্চিমচাল ২ নং ওয়ার্ড থেকে মো. বাদশা এবং হুমায়ুন কবির নামে ২ ব্যক্তি ৪ টি গরু পিকাপ করে চোরে নিয়ে যায়।সোমবার (৪ জুলাই) ভোর রাতে উপজেলার ১০ নং হাইলধর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের ইউসুফ আলী মেম্বারের বাড়ির মোহাম্মদ আনোয়ারের ৩ টি, একই ইউনিয়নের ঐ এলাকার মোঃ জাহাঙ্গীরের ২ টি ও আনোয়ারা সদর ইউনিয়নের বিলপুর ৯নং ওয়ার্ডের উত্তর বিলপুর সোলাইমানের নতুন বাড়ির মোহাম্মদ রফিক উদ্দিনের ১টি গরু নিয়ে যায় চোরেরা।

উপজেলা গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে সিসি ক্যামেরা থাকলে অধিকাংশ সিসিটিভি অকেজো হয়ে গেছে।যে সিসি ক্যামেরা সচল আছে।ভুক্তভোগীদের অভিযোগ সচল সিসি ক্যামেরা গুলো ব্যবহার করে কেনো গরু চুরি চক্রটিকে ধরতে পারতেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। নাকি পু্লিশ সব দেখেও না দেখার ভান করে। এভাবেই চলছে বছরের পর বছর।

রুবেল নামে এক যুবক জানান, আনোয়ারা উপজেলা হচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি একটি অঞ্চল। জনগণের নিরাপত্তা স্বার্থে চুরি, অপরাধ দমনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক গুলো সিসি ক্যামেরা আওতায় আনতে হবে। সড়ক এবং ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় গুলো সোলার বাতি লাগানো হোক। প্রত্যেকটি চুরি ফিছনে এলাকার লোকজন জড়িত। তা না হলে কোথায় গরু আছে চোরে কিভাবে জানে। জনপ্রতিনিধি সহযোগিতায় এলাকায় ভিত্তিক টিম গঠন করে রাতে বেলার কঠোর পাহারা দিয়ে চুরি দমন করা সম্ভব।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বৈরাগ ইউনিয়নের গুয়াপঞ্চক গ্রামে এক ব্যক্তি জানান, আমরা নিরাপত্তা হীনতাবোধ করতেছি। একেক এক গরু চুরি হচ্ছে এলাকায়। কয়েক মাস আগে স্থানীয় এবং জাতীয় পত্রিকা দেখলাম “বৈরাগ ইউনিয়নের স্ট্রিট ল্যান্ডে বাতি গুলো নষ্ট ভোগান্তি চরম এলাকাবাসীদের” শিরোনাম সংবাদ পত্রিকা সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। আমাদের চেয়ারম্যান মহোদয় হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ের যে ভূমিকা পালন করেছিল কিন্তু স্ট্রিট ল্যান্ডে বাতি গুলো দীর্ঘদিন যাবৎ নষ্ট ইউপি সদস্য এবং চেয়ারম্যানের কোন উদ্যােগ নেননি। স্ট্রিট ল্যান্ডে বাতি গুলো জ্বললে চুরি উপদ্রব কমে যেতো।

আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর্জা মুহাম্মদ হাছান বলেন,বৃহস্পতিবার রাতে গরু চুরির খবর শুনে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।গরু চুরি ঘটনার দিন কোন সদস্য বাড়িতে ছিল না। গরু চোরের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি জানান, ভাল ভাবে ডিউটি করানো জন্য আমাদের অফিসারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমাদের যারা গ্রাম পুলিশ আছে রাতের বেলায় ভাল ভাবে ডিউটি করার জন্য তদারকি করা হচ্ছে আমাদের যারা লোকাল জনপ্রতিনিধি এবং গ্রাম পুলিশদের নিয়ে আমরা ভাল ভাবে ডিউটি করার চেষ্টা করতেছি।

গরু চুরির ঘটনায় কাউকে শনাক্ত করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান এখনো পর্যন্ত কোন চোরকে শনাক্ত করার সম্ভব যায়নি।যারা এই অপরাধগুলো করতেছে তাদেরকে শনাক্ত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।