ঢাকা ১০:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ::
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল 'যমুনা প্রতিদিন ডট কম' এ আপনাকে স্বাগতম...
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় সাংবাদিকদের জামিন নওগাঁ জেলা অটো রাইস মিল মালিক সমিতির সাথে বিএসটিআই’র মতবিনিময় সভা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের হীরকজয়ন্তী উদযাপন লাখাইয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার পাইকগাছায় বিপ্লব সাধুর বিরুদ্ধে মানহানির চেষ্টার প্রতিকারে ব্যবসায়ী সমিতির সংবাদ সম্মেলন শিবগঞ্জে লাইভ ভেরিফিকেশন ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁর আত্রাই নদীতে বাড়ছে পানি,বন্যা আতঙ্কে দুই পাড়ের মানুষ লাখাইয়ে রোপা আমন ধান চাষে বাম্পার ফলন,অর্জন ৪৯০০ হেক্টর জমি পবায় গ্রীণ অটো ব্রিকস লিমিটেডের বিষাক্ত ধোঁয়ায় ৩০০ বিঘা ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত লাখাইয়ে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবসে বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা

মোতাহার হোসেনকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৮:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০১ বার পড়া হয়েছে
যমুনা প্রতিদিন অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শাহিনুর ইসলাম প্রান্ত [স্টাফ রিপোর্টার]

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসন থেকে সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেনকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী।

২০০১ সালে প্রথম বার জাতীয় পার্টির দুর্গ ভেঙ্গে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মোতাহার হোসেন। ২০০৫ সালে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই লালমনিরহাট জেলার উন্নয়নে কাজ করতে শুরু করেন তিনি।

২০০৮ সালে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়ে প্রাথমিক শিক্ষায় ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন মোতাহার হোসেন। লালমনিরহাট জেলার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তার জোরালো ভূমিকার কারণে ২য় তিস্তা সড়ক সেতু ও ধরলা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। উন্নত হয়েছে রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা।

জেলার অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। সব মিলে জেলায় উন্নয়নের ক্ষেত্রে আর মাত্র ২০-২৫ ভাগ কাজ বাকি রয়েছে। দীর্ঘ বছরের অভিজ্ঞতায় একমাত্র মোতাহার হোসেনই জানেন জেলার আর কি কি উন্নয়ন করতে হবে, কি কি বাকি আছে। তাই তাকে যদি মন্ত্রিত্ব দেয়া হয় তাহলে আগামী ৫ বছরে জেলার সকল উন্নয়ন কাজ শেষ করে লালমনিরহাট জেলাকে একটি মডেল জেলা হিসেবে তৈরি করা সম্ভব হবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

লালমনিরহাটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এ জেলায় আওয়ামী লীগ থেকে দুই জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। অনেকের মতে, মোতাহার হোসেন রাজনীতিতে অনেক অভিজ্ঞ ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন।

তিনি মন্ত্রিত্ব পেলে গোটা লালমনিরহাট জেলায় দলের সাংগঠনিক কাঠামো ধরে রাখার পাশাপাশি উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবেন। তাই আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা মোতাহার হোসেনের মন্ত্রিত্ব দাবী করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মোতাহার হোসেনকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী

আপডেট সময় : ০৯:৩৮:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

শাহিনুর ইসলাম প্রান্ত [স্টাফ রিপোর্টার]

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসন থেকে সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেনকে মন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী।

২০০১ সালে প্রথম বার জাতীয় পার্টির দুর্গ ভেঙ্গে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মোতাহার হোসেন। ২০০৫ সালে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই লালমনিরহাট জেলার উন্নয়নে কাজ করতে শুরু করেন তিনি।

২০০৮ সালে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়ে প্রাথমিক শিক্ষায় ব্যাপক পরিবর্তন এনেছেন। ২০১৪ সালের নির্বাচনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন মোতাহার হোসেন। লালমনিরহাট জেলার উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তার জোরালো ভূমিকার কারণে ২য় তিস্তা সড়ক সেতু ও ধরলা সেতু নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। উন্নত হয়েছে রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা।

জেলার অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। সব মিলে জেলায় উন্নয়নের ক্ষেত্রে আর মাত্র ২০-২৫ ভাগ কাজ বাকি রয়েছে। দীর্ঘ বছরের অভিজ্ঞতায় একমাত্র মোতাহার হোসেনই জানেন জেলার আর কি কি উন্নয়ন করতে হবে, কি কি বাকি আছে। তাই তাকে যদি মন্ত্রিত্ব দেয়া হয় তাহলে আগামী ৫ বছরে জেলার সকল উন্নয়ন কাজ শেষ করে লালমনিরহাট জেলাকে একটি মডেল জেলা হিসেবে তৈরি করা সম্ভব হবে বলে অনেকেই মনে করছেন।

লালমনিরহাটের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এ জেলায় আওয়ামী লীগ থেকে দুই জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। অনেকের মতে, মোতাহার হোসেন রাজনীতিতে অনেক অভিজ্ঞ ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে আছেন।

তিনি মন্ত্রিত্ব পেলে গোটা লালমনিরহাট জেলায় দলের সাংগঠনিক কাঠামো ধরে রাখার পাশাপাশি উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবেন। তাই আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা মোতাহার হোসেনের মন্ত্রিত্ব দাবী করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে।