১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে যে সপ্ন নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম" এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, স্বাধীনতার পড়ে বলেছিলেন আমার সোনার মাটি আছে সোনার মানুষ আছে বাংলাদেশ সোনার বাংলাদেশ হবে আজকে ২০২৩ সালে বঙ্গবন্ধুর সেই সপ্ন পূরণ হয়েছে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের মূল্যায়ন হয়েছে তারই রক্তের উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্ব-পরিবারে হত্যা করা হয়েছিলো, ঠিক তখনি কোন হত্যাকান্ডের বিচার হবেনা বলে আইন পাশ করেছিলো জিয়াউর রহমান ও মোস্তাক।সে সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিদেশে ছিলেন বিচার তে দূরের কথা তাকে মামলাও করতে দেয়া হয় নাই।১৯৯৬ সালে পার্লামেন্টে সেই বাতিল করে মামলা পরিচালনা হয়েছিলো।বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরে মার্শাল্য গিয়ে সেই ছাউনির নিচে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরষ্কৃত করেছিলেন জিয়াউর রহমান।বিএনপি চায় এদেশে আইনের শাষণ লুন্ঠন করতে, বাংলাদেশ একটি অস্থিতিশীল জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে।বিএনপির রাজনৈতিক জন্ম হয়েছে হত্যা কান্ডের মধ্যে দিয়ে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

৩০মে (মঙ্গলবার) সকালে বিরল হেলিপ্যাড মাঠে উপজেলা আওয়ামী লীগের যৌথ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ সরকারের নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জননেতা খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি।

এসময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব সবুজার সিদ্দিক সাগর ও সাধারণ সম্পাদক বাবু রমাকান্ত রায়ের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্যো রাখেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও দিনাজপুর জেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এ. কে. এম মোস্তাফিজুর রহমান বাবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আক্তার হোসেন, যুগ্ম- সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড: রবিউল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল আজাদ মনি, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ইদ্রিস আলী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মালেক, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আপেল মাহমুদ, ছাত্রলীগের সভাপতি সোহাগ বাবু প্রমূখ।