শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
স্বাধীন বাংলার প্রথম পতাকার শিল্পী শিব নারায়ণ দাশের মৃত্যুতে ৫ দলীয় বাম জোটের শোক বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বসন্তকালীন সভার প্রাক্কালে জনস্বার্থ বিরোধী সকল বৈদেশিক ঋণ বাতিলের দাবীতে বিক্ষোভ মোংলায় ডে বোট অপারেটর প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বগুড়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মোশারফ হোসেনের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় কাজিপুরে নানা আয়োজনে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন বিদেশ পাঠানোর নামে প্রতারণা, ভুক্তভোগীদের মানববন্ধন নওদাপাড়া নিবাসী আনসার আলীর মৃত্যুতে রাসিক মেয়রের শোক র‍্যাব-৫ এর অভিযানে মাদক বিক্রয় ও সেবন করার অপরাধে গোমস্তাপুরে গ্রেফতার ১০ খুলনার ডুমুরিয়ায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত গলাচিপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক শিশুর মৃত্যু
নোটিশ :
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘যমুনা প্রতিদিন ডট কম’

সাগরকন্যা কুয়াকাটায়

সূর্যোদয়ে তুমি, সুর্যাস্তেও তুমি, ও আমার বাংলাদেশ প্রিয় জন্মভূমি… একই স্থানে দাঁড়িয়ে সুর্যোদয় আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য উপভোগের দারুণ সুযোগ সাগরকন্যা কুয়াকাটায়।

পর্যটকদের মুগ্ধতার বন্ধনে আটকে দেয়ার বহু উপকরন আছে ১৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এই বিশাল সমুদ্র সৈকতে।রয়েছে অসংখ্য দর্শনীয় স্পট।

কুয়াকাটাকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ বহু আগে শুরু হলেও ১৯৯৮ সাল থেকে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়।পর্যটকদের কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে এখানে গড়ে ওঠেছে অসংখ্য আবাসিক হোটেল, খাবার হোটেল প্রশাসনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা।

পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় লতাচাপলী ইউনিয়নে পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটার অবস্থান।ঢাকা থেকে সড়ক যোগে এর দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার।আর বরিশাল থেকে ১০৮ কিলোমিটার, পটুয়াখালী থেকে ৭০ কিলোমিটার এবং কলাপাড়া থেকে ২২ কিলোমিটার।

কুয়াকাটার ইতিকথা

২২৫ বছর আগে বার্মার আরাকানে জাতিগত কোন্দলের কারণে রাতের আধাঁরে রাখাইন সম্প্রদায়ের ১৫০টি পরিবার ৫০টি কাঠের নৌকা যোগে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আসে।দীর্ঘ ৭দিন নৌকায় থেকে বসবাসের জন্য প্রথমে কক্সবাজার, পরে হাতিয়া, সন্দ্বীপ, রাঙ্গাবালী, মৌডুবী এবং সর্বশেষে কুয়াকাটায় আসে।

কুয়াকাটা তখন ছিল গহীন বনাঞ্চল।বসবাসের জন্য রাখাইনরা ঘাটলা (বর্তমান কুয়াকাটা) নামের এ অঞ্চলটিকেই বেছে নেয়।বন্যহিংস্র প্রাণীদের সাথে যুদ্ধ করে বন আবাদ করে বসবাস শুরু করে।

রাখাইনরা এ অঞ্চলটিকে আবাসযোগ্য করে তোলায় আস্তে আস্তে বাঙ্গালীরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বসবাসের জন্য এখানে আসতে শুরু করে।আর এ কারনেই পর্যায়ক্রমে সঙ্কুচিত হতে থাকে আদিবাসী রাখাইনদের পরিধি।পরিমানে পূর্বের তুলনায় অনেক কম হলেও রাখাইনরা এখনও পূর্ব পুরুষদের পছন্দের জায়গায় বসবাস করছে।

কুয়াকাটা নামকরন

এ অঞ্চলে বসবাসে সবকিছু অনুকূলে থাকলেও সংকট দেখা দেয় খাবার পানির।এ সময় অঞ্জলি পরিবারের লোকজন কুয়া (কুপ) খনন করে মিষ্টি পানির সন্ধান পায়।রাখাইনরা এ স্থানের নাম দেয় ক্যাঁচাই (ভাগ্য গড়ার স্থান)।এর আগে বৃটিশদের ঘাট থাকায় এর নাম ছিলো ঘাটলা।কিন্তু বাঙালীরা এসে রাখাইনদের কুয়াকে কেন্দ্র করে এই স্থানের নামকরন করে কুয়াকাটা।

কুয়াকাটা সী-বীচ

প্রকৃতির নিজ হাতে গড়া কুয়াকাটার সী-বীচ অতুলনীয়।যা এ দেশে আর দ্বিতীয়টি নেই।১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সী-বীচে এলে মন প্রফুল্ল হয়ে ওঠে যে কোন মানুষের।এখানে দাড়িয়ে সূর্যোদয় দেখলে মনে হবে সূর্য নয় যেন একটি অগ্নিকুন্ড পানির বুক চিরে উপরে উঠে আসছে।আবার সূর্যাস্তের সময় মনে হবে পৃথিবীর সবটুকু আলোকে কুন্ডলী করে সাগরে ডুব দিচ্ছে।সূর্যোদয় দেখতে হলে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে।শীতের সময় ঠিক ঝাউবনের সামনে এসে দাঁড়াতে হবে এবং অন্যান্য মৌসুমে সী-বীচ এর জিরো পয়েন্টে দাঁড়ালেই হবে।

সারাদিন বিভিন্ন দর্শনীয় স্পটগুলো ঘুরে ফিরে শেষ বিকেলে সবাই সূর্যাস্ত দেখার জন্য সী-বীচে ভীড় জমায়।সাথে ক্যামেরা থাকলে ডুবু ডুবু সূর্যকে হাতে নিয়ে ছবিও তুলতে পারেন।

বীচের পশ্চিম দিকে রয়েছে সুন্দর বনের পূর্বাংশ ফাতরার বন, লেবুচর, দুলবার চর, পূর্বদিকে গঙ্গামতির চর, কাউয়ার চর, ক্র্যাব ল্যান্ড ও সোনার চর।

জোয়ার-ভাটা

পর্যটককে অবশ্যই জেনে নিতে হবে এখানের জোয়ার ভাটার সময়।জোয়ার এলে সমুদ্রের রূপটাই পাল্টে যায়।ঢেউয়ের নাচন বেড়ে যায়।সৈকতে ঢেউয়ের সাথে গোসলের মজাই আলাদা।সাঁতার না জানলে ভাসমান টিউব ভাড়ায় পাওয়া যায়।

ভাটার সময় মনে হয় মৃত সাগর।একদম প্রাণহীন।জোয়ারের পানি যতখানি বাড়ে ততখানি শুকিয়ে গিয়ে বিশাল সী-বীচ তৈরী হয়।সমুদ্রে গোসলের জন্য এ সময় অনুপযোগী এবং ভয়ংকর।কেননা জোয়ারের সময় গোসল করতে গেলে স্রোত আপনাকে কূলে ঠেলে দিবে আর ভাটার সময় টেনে ভিতরের দিকে নিয়ে যাবে।এ নিয়মটি না মানলে বড় রকমের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।ভাটার সময় কখনই গোসলে নামা ঠিক হবে না।

ভ্রমণ রুটিন

সূর্যোদয় দেখে নাস্তা সেরে বেড়িয়ে পড়তে পারেন বন অথবা দ্বীপগুলো দেখার জন্য।এর মধ্যে সুন্দরবনের পূর্বাঞ্চল ফাতরার বন, ফিস ল্যান্ড, ক্র্যাব ল্যান্ড, সোনার চর দেখতে যেতে পারেন নৌপথে ট্যুরিস্ট বোটে।

সারাদিন বন, দ্বীপ ভ্রমণ শেষে দিনটা কাটিয়ে ফিরতে পারেন সূর্যাস্ত দেখার জন্য কুয়াকাটা সৈকতে।দুপুর বেলায় সী-বীচের এক পাশে ফুটবল, ক্রিকেট, ভলিবল খেলা জমে ওঠে।এমনকি পর্যটকরা পুরস্কারের ব্যবস্থাও করে।

কুয়াকাটার সী-বীচ রাতে যে কত সুন্দর ও মোহনীয় হয়ে ওঠে তা নিজচোখে না দেখলে বুঝতেই পারবেন না।চাঁদনি রাত হলে তো কথাই নেই, চাঁদ ছুয়ে সাগরে আছড়ে পড়বে ঢেউ।যা দেখে বিমুগ্ধ হতেই হবে।রাতের কুয়াকাটা উপভোগ করতে চাইলে সী-বীচ আসার বিকল্প নেই।

গঙ্গামতি

প্রকৃতির নিপুণ হাতে গড়া আকাঁ বাঁকা লেকের দু’পাশে সবুজে ঢাকা অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা গঙ্গামতি।যেতে পারেন নৌকা ট্রলারে।অথবা জিরো পয়েন্ট থেকে মোটরসাইকেল যোগে বা ভ্যান রিজার্ভ করে।গঙ্গামতির সবুজ বন, মহিষের পাল ও লেক দেখা শেষে একটু সামনে গেলে দেখতে পাবেন গঙ্গামতির বিশাল চর।

ফাতরার বন

সুন্দরবনের পূর্বাঞ্চল ফাতরার বন।সুন্দরবনের বিকল্প হিসেবে এ বনে অসংখ্য পর্যটক ঘুরতে আসে।সরকারীভাবে এখানে ইকো পার্কসহ পর্যটকদের জন্য বাংলো ও পিকনিক স্পট তৈরী করা হয়েছে।যেতে হবে নৌপথে।ট্যুরিস্ট বোট আছে।এগুলো সকালে ছেড়ে যায় আবার দুপুরে চলে আসে।আবার দুপুরের পরে গিয়ে সন্ধ্যার আগে চলে আসে।

কুয়াকাটা টুরিস্ট সেন্টার (মোবাইল নম্বর ০১৭১৬-৭৩৩১৮৭) অফিসে এসে অগ্রিম টিকিট বুকিং দিয়ে গেলে আর কোন চিন্তা করতে হবে না।তারা সময় মত নিয়ে যাবে, নিয়ে আসবে।ট্যুরিস্ট বোটে যাওয়া আসার ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা করে এবং স্পীড বোট জনপ্রতি ২০০ টাকা।এখানে যাওয়া আসার প্যাকেজগুলো ১-৩ ঘন্টার।

ইকো পার্ক ঝাউবন

কুয়াকাটার জিরো পয়েন্ট থেকে ভ্যান ভাড়া প্রতিজন ১০ টাকা, মোটরসাইকেলে ২০ টাকায় যাওয়া যাবে কুয়াকাটার ইকোপার্ক ও ঝাউবন।ইকোপার্কের বিশাল এলাকা ঘুরতে আপনার অনেক সময় লাগবে।

এখানে সারি সারি ঝাউবনসহ পিকনিক স্পট রয়েছে।লেকগুলোতে প্যাডেল বোট নিয়ে ঘুরতে পারেন।কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার পূর্বদিকে ঝাউবন।ইকোপার্কে গাড়ী পার্কিং, পিকনিক সেট, খাবার পানির ব্যবস্থাসহ পর্যটকদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।

ক্র্যাবল্যান্ড

স্থানীয় লোকজন এই দ্বীপটিকে বলে তুফানের চর।২০০৫ সালে গ্রীন ওয়ার্ল্ড কমিনিউকেশনের চেয়ারম্যান হেদায়তুল ইসলাম হেলাল এই দ্বীপে বেড়াতে এসে অসংখ্য লাল কাকঁড়ার বিচরন দেখে এর নাম দেন ক্র্যাবল্যান্ড।এই দ্বীপের কাছাকাছি এসে তাকালে মনে হবে একটি ছোট সবুজ দ্বীপ সমুদ্রের মাঝে ভাসছে।অপরদিকে দ্বীপের বীচটা লাল কাকঁড়ায় যেন ঢেকে আছে।

কুয়াকাটা সৈকত থেকে সকালে স্পীড বোট ছেড়ে আসে এই দ্বীপে।জনপ্রতি আসা যাওয়ার ভাড়া হয় ৬০০ টাকা।এখানে আসতে চাইলে অবশ্যই আপনি ট্যুরিস্ট সেন্টারে অগ্রীম বুকিং দিয়ে রাখবেন।

সোনার চর

কুয়াকাটার পূর্বাংশে দ্বিতীয় সুন্দরবন নামে খ্যাত ৩০টি সবুজ বনায়নের মধ্যে অন্যতম সোনার চর।নদী খুব কাছ থেকে হরিণের দেখা মেলে এই চরে।ঢাকা থেকে এই বনে যেতে হলে দু-ভাবে যাওয়া যেতে পারে।

এক. কুয়াকাটা থেকে গ্রীণ ট্যুরিজম এর মাধ্যমে ট্যুরিস্ট বোটে গেলে ৩ ঘন্টায় পৌছে যাবেন গন্তব্যে।

দুই. পটুয়াখালী থেকে গলাচিপা এসে ট্যুরিস্ট বোটে চরমোন্তাজ হয়ে সোনার চর।এই বন পরিদর্শনে এলে আরো অন্তত ১০টি বনের দেখা মিলে যেতে পারে।নদীর মাঝে বিচ্ছিন্ন এসব বন দেখতে দেখতে আপনি হারিয়ে যাবেন সবুজের দেশে।

শুঁটকি পল্লী

‘কুয়াকাটার শুটঁকী মাছ ভাই হগল দেশী মানসে খায়’ স্থানীয় লোকজন একথাটি খুব অহংকার করে বলেন।কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে ৫কিলোমিটার পশ্চিম দিকে এই শুটঁকি পল্লী।বিশাল এলাকা চাং বানিয়ে শুটকি তৈরীর পদ্ধতি নিজের চোখে দেখে আসতে পারেন।বাসা বাড়ির জন্য তাজা শুটকি নিয়ে আসতে পারেন।ভ্যান ভাড়া প্রতিজন ১০ টাকা, মোটর সাইকেলে ২০ টাকা।এখানে আসতে হলে দিনের বেলা সময় করে নিবেন।

নারিকেল বাগান

দুইশ একর জমির ওপর এই ‘ফয়েজ মিয়ার নারকেল বাগান’।বাগানটির বেশীর ভাগ সমুদ্র গর্ভে চলে গেছে।বর্তমানে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে আছে।সমুদ্র সৈকত সংলগ্ন এই নারকেল বাগানে হোটেল থেকে নেমে পায়ে হেঁটে ঘুরে আসা যায়।বাগানে ঘুরতে কোন ফি নেই তবে গাড়ী পার্কিং বা পিকনিক স্পট ব্যবহার করতে হলে কর্তৃপক্ষকে ৪০০/৫০০ টাকা ফি দিতে হয়।

রাখাইন পল্লী

কুয়াকাটা উন্নয়নে রাখাইনদের ভূমিকা ব্যাপক।কেরানীপাড়া, নয়াপাড়া, থঞ্জুপাড়া, আমখোলাপাড়া, কালাচাঁনপাড়া, নাইউরীপাড়া, কুয়াকাটার কাছাকাছি রাখাইনদের এসব পাড়া।ঘুরে ঘুরে এসব পাড়া সহ রাখাইনদের কৃষ্টি কালচার দেখতে পারেন।টং ঘরের নিচে বসে রাখাইনদের হাতের তৈরী মজাদার পিঠা খেতে পারেন।

সীমা বৌদ্ধ মন্দির

দেশের সর্ববৃহৎ বৌদ্ধ মন্দির কুয়াকাটা মিশ্রিপাড়া সীমা বৌদ্ধ মন্দির।কুয়াকাটা থেকে ৭ কিলোমিটার পূর্বদিকে এ মন্দির অবস্থিত। মন্দিরে আছে ৩৬ ফুট উঁচু বিশাল মূর্তি।মন্দিরে যেতে কুয়াকাটা থেকে ভ্যানভাড়া প্রতিজন ৫০ টাকা, মটরসাইকেল প্রতিজন ১০০ টাকা (আসা যাওয়া)।

বৌদ্ধ বিহার

অষ্ট ধাতুর মন্দির নামে পরিচিত এই বৌদ্ধ বিহারটি কুয়াকাটা জিরো পয়েন্টের পূর্বে পাশে।বেশীরভাগ সময় এই বিহারের দরজা খোলা থাকে পর্যটকদের দেখার জন্য।৮টি ধাতুর মিশ্রনে এই বিহারের মূর্তিটি তৈরী।মূর্তিটির দিকে তাকালে চোখ নামাতে ইচ্ছে করে না।

খাবার হোটেল

কুয়াকাটা বেড়িবাঁধের ভিতরে পর্যটন ক্যান্টিন, স্কাই প্যালেস ক্যান্টিন, নীলাঞ্জনা ক্যান্টিন, হোটেল রাজধানী, হোটেল আপ্যায়ন, তরঙ্গ হোটেল, জয় হোটেলসহ বেড়িবাঁধের বাইরে রয়েছে খাবার ঘর, বরিশাল হোটেল, পটুয়াখালী হোটেল, খেপুপাড়া হোটেল, এছাড়াও ছোট খাট অনেক খাবার হোটেল আছে।এসব হোটেলগুলোতে অগ্রিম পছন্দমত খাবার তালিকা দিয়ে আসতে পারেন।

কিভাবে যাবেন কুয়াকাটায়

রাজধানী ঢাকা থেকে সরাসরি বাসযোগে কুয়াকাটায় যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।তবে সরাসরি দীর্ঘপথ বাস ভ্রমণের চেয়ে বিলাসবহুল লঞ্চযোগে রিলাক্স মুডে বরিশাল হয়ে সেখান থেকে মাইক্রোবাস রিজার্ভ নিয়ে স্বাচ্ছন্দে পৌঁছতে পারেন কুয়াকাটায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

18 + six =


অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ

x