ঢাকা ০৪:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ১০ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
বিশেষ বিজ্ঞপ্তি ::
দেশের জনপ্রিয় সর্বাধুনিক নিয়ম-নীতি অনুসরণকৃত রাজশাহী কর্তৃক প্রকাশিত নতুনধারার অনলাইন নিউজ পোর্টাল 'যমুনা প্রতিদিন ডট কম' এ আপনাকে স্বাগতম...

অসহায় মানুষের সেবা করে আত্নতৃপ্তি পাই- আনোয়ারুল ইসলাম রাজু

নিজস্ব প্রতিবেদক,যমুনা প্রতিদিনঃ
  • আপডেট সময় : ০২:০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মার্চ ২০২৩ ১৬১ বার পড়া হয়েছে
যমুনা প্রতিদিন অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

“মানুষ মানুষের জন্য” এ কথাটির মর্মার্থ বুঝতে হলে মিশতে হবে একজন মানবতার ফেরিওয়ালার সাথে।একনিষ্ঠ সমাজকর্মী ও মানবতার ফেরিওয়ালা তিনি নিজেই।

এই মানতবতার ফেরিওয়ালা হলেন লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কুচলিবাড়ি ইউনিয়নের শামসেরপুর গ্রামের সন্তান সমাজসেবক, তরুণ উদ্যোক্তা, যুবরত্ন ও মানবতার ফেরিওয়ালা মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম রাজু।

সমাজসেবামূলক কাজে জড়িয়ে জনগণের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন।সামাজিক দিক থেকে সকলের প্রিয় মানুষ তিনি।মানুষের হিয়ার মাঝে অধিকার পৌছে দেয়াই তার বাসনা, মুখে থাকে তার মন ভাল করে দেয়া হাসি।সদা প্রাণোবন্ত হাস্যোজ্জ্বল মানুষ তিনি।হাসি ছাড়া কথা বলেন না কারো সাথে।ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পরোপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এই মানবিক মানুষ।স্বপ্ন তার অসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করার।তিনি সবসময় অসহায় অবহেলিত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন।

শুধু তাই নয় যে কোনো সামাজিক সমস্যায় তাকে পাশে পাওয়া যায়।করোনাকালে তিনি মানবতার পরিচয় দিয়েছেন।অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন।

তিনি নি:স্বার্থ ভাবে গরিব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মানে কাজ করছেন।

নিজ অর্থায়নে সুপেয় পানির জন্য তিনি নির্মাণ করেছেন অনেক গভীর নলকূপ, মসজিদ নির্মাণে সহযোগীতা, মসজিদে ওযুখানা নির্মাণ, ধর্মিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ রাস্তাঘাট, সাঁকো সংস্কার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।

আনোয়ারুল ইসলাম রাজু বলেন, ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনবিধান।ইসলামের সঙ্গে চলতে হলে ইসলামে দেখানো প্রতিটি বিষয় মেনে চলতে হয়।মানবসেবার জন্য মসজিদ-মাদ্রাসা, রাস্তাঘাট ও বাঁধ নির্মাণসহ নানা জনকল্যাণমুলক কাজ করাও বিশেষ সাওয়াবের কাজ।

একটি সুন্দর কাজ সম্পাদন করতে দরকার ভালো মানসিকতার।মানুষের সেবা করেই আমি আত্মতৃপ্তি পাই।অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে আমার আত্নতৃপ্তি।মানুষের উপকার করতে পারলে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে।তাই নিজেকে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রেখেছি।এটাই আমার কর্মময় জীবন।এভাবেই সারাজীবন জনগণের সেবা করে পাশে থাকতে চাই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

অসহায় মানুষের সেবা করে আত্নতৃপ্তি পাই- আনোয়ারুল ইসলাম রাজু

আপডেট সময় : ০২:০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ মার্চ ২০২৩

“মানুষ মানুষের জন্য” এ কথাটির মর্মার্থ বুঝতে হলে মিশতে হবে একজন মানবতার ফেরিওয়ালার সাথে।একনিষ্ঠ সমাজকর্মী ও মানবতার ফেরিওয়ালা তিনি নিজেই।

এই মানতবতার ফেরিওয়ালা হলেন লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার কুচলিবাড়ি ইউনিয়নের শামসেরপুর গ্রামের সন্তান সমাজসেবক, তরুণ উদ্যোক্তা, যুবরত্ন ও মানবতার ফেরিওয়ালা মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম রাজু।

সমাজসেবামূলক কাজে জড়িয়ে জনগণের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন।সামাজিক দিক থেকে সকলের প্রিয় মানুষ তিনি।মানুষের হিয়ার মাঝে অধিকার পৌছে দেয়াই তার বাসনা, মুখে থাকে তার মন ভাল করে দেয়া হাসি।সদা প্রাণোবন্ত হাস্যোজ্জ্বল মানুষ তিনি।হাসি ছাড়া কথা বলেন না কারো সাথে।ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পরোপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এই মানবিক মানুষ।স্বপ্ন তার অসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করার।তিনি সবসময় অসহায় অবহেলিত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন।

শুধু তাই নয় যে কোনো সামাজিক সমস্যায় তাকে পাশে পাওয়া যায়।করোনাকালে তিনি মানবতার পরিচয় দিয়েছেন।অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন।

তিনি নি:স্বার্থ ভাবে গরিব অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মানে কাজ করছেন।

নিজ অর্থায়নে সুপেয় পানির জন্য তিনি নির্মাণ করেছেন অনেক গভীর নলকূপ, মসজিদ নির্মাণে সহযোগীতা, মসজিদে ওযুখানা নির্মাণ, ধর্মিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ রাস্তাঘাট, সাঁকো সংস্কার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।

আনোয়ারুল ইসলাম রাজু বলেন, ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবনবিধান।ইসলামের সঙ্গে চলতে হলে ইসলামে দেখানো প্রতিটি বিষয় মেনে চলতে হয়।মানবসেবার জন্য মসজিদ-মাদ্রাসা, রাস্তাঘাট ও বাঁধ নির্মাণসহ নানা জনকল্যাণমুলক কাজ করাও বিশেষ সাওয়াবের কাজ।

একটি সুন্দর কাজ সম্পাদন করতে দরকার ভালো মানসিকতার।মানুষের সেবা করেই আমি আত্মতৃপ্তি পাই।অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে আমার আত্নতৃপ্তি।মানুষের উপকার করতে পারলে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে।তাই নিজেকে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রেখেছি।এটাই আমার কর্মময় জীবন।এভাবেই সারাজীবন জনগণের সেবা করে পাশে থাকতে চাই।